তোমার জীবনের একটি স্মরণীয় ঘটনা রচনা

আলোচ্য রচনাটি হতে চলেছে তোমার জীবনের একটি স্মরণীয় ঘটনা রচনা (Tomar Jiboner Soronio Ghotona Rachana) বেশ কয়েকটি নোটস ও পাঠ্য পুস্তকের সাহায্য নিয়ে নির্মাণ করা ei হয়েছে।

আশা করছি এটা তোমাদের ভালো লাগবে। রচনাটি এমন ভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে যাতে করে শুধু মাত্র একবার পরেই এটা নিজে পরীক্ষার খাতায় তুলে ধরতে পারবে।

 তোমার জীবনের একটি স্মরণীয় ঘটনা রচনা

সম্পূর্ণ রচনা টি নিজের খাতায় লিখে নাও এবং মুখস্থ করে নাও। আসন্ন পরীক্ষায় এটা তোমার কাজে লাগবে । এছাড়াও আমার সাইট তোমার জীবনের লক্ষ্য রচনা টি দেয়া হয়েছে, যদি এটা তোমার পরীক্ষায় Importent হয় তবে এটাও লিখে নিয়ে মুখস্ত করে নিতে পারো।

এই রচনাটি আরো প্রযোজ্য এই নামে:-
  • তোমরা জীবনের স্মরণীয় ঘটনা
  • আমার জীবনের স্মরণীয় ঘটনা
  • একটি ঝড়ের রাতের অভিজ্ঞতা
  • তোমার মনে রাখা একটি ঝড়ের বর্ণনা করো

তো চলুন আজকের আমার জীবনের স্মরণীয় রচনাটি পড়ে নেওয়া যাক। নিচের বক্সে রচনা টি দেওয়া হলো।


1. তোমার জীবনের একটি স্মরণীয় ঘটনা রচনা

ভূমিকা –
মানুষের জীবনে অনেক ঘটনায় ঘটে তবে সব ঘটনায় সরণিও হয়না, কিন্তু এমন এক একটি ঘটানা মানুষের জীবনে ঘটে যায় যার কথা মানুষ হাজার চেষ্টাতেও ভুলতে পারেনা। সেই ঘটনা মনের গভীরে গেঁথে যাই, স্বরণে থেকে যায় চিরদিনের মতো। আমার সামান্য জীবনের অভিজ্ঞতা অল্প।

তবুও সেই ঝড়ের রাত্রির অভিজ্ঞাতা আমার মনের মনি গভীরে চিরদিনের জন্য সঞ্চিত হয়ে থেকে যাবে। যখনই আমি একা থাকি তখন সেই ঝড়ের রাত্রীর ছবি আমার মনের মধ্যে ভেসে ওঠে আর আমার মনের ভিতর টIকে শিহরিত করে।

ঝড়ের সূত্রপাত –
সেদিন ছিল অমাবস্যার রাত্রি। সকাল থেকে মেঘ জমেছিল আকাশে। কালো কালো মেঘের আড়ালে যে একটা ভয়ংকর রুপ লুকিয়েছিল তা কেউ বুঝতে পারেনি। দেখতে দেখতে ঘনো ঘোর হয়ে উঠল আকাশের চেহারা। সারাদিন ঝোড়ো হাওয়ার কামাই ছিলনা। তারই মধ্যে শুরু হলো গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। পথে কেউ নেই। দমকা বাতাস ও বৃষ্টির জন্য পথে লোক চলাচল প্রাই ছিলনা।

সারাদিন কেউ সূর্যের মুখ দেখেনি তারই মধ্যে কখন সূর্য অস্ত গেল কেউ জানেনা। সেদিন ভোরে বাড়ির সকলে কৃষ্ণনগরে আমার মামার বাড়ি চলে গেছে, আমার যাবার কথা ছিল কিন্তু সামনে পরীক্ষা তাই আর আমার যাওয়া হলনা। ঠিক হয়েছিল এই কয়েকটা দিন পাশের বাড়ির প্রতিবেশী রতন কাকুর আমার বাড়িতে থাকবে এবং আমি বাড়ির নিরিবিলিতে পড়াশোনা করবো।

পরীক্ষা হয়েগেলে আমিও মামার বাড়ি চলে যাবো এমনই কথা ছিল। পাছে ভয় পাই তাই রতন কাকু রাতে এসে আমার সঙ্গে ঘুমোবে। কিন্তু সেদিন সন্ধ্যার পর থেকে ঝর বৃষ্টি এমন ভাবে বাড়তে থাকলো তাতে রতন কাকুর বাড়িতে খেতে যাওয়া আর হলনা।

রাতে না খেয়ে থাকতে পারি কিন্তু রতন কাকু যদি না আসে তবে একা ঘরে থাকব কি করে? এমনই দুর্ভাগ্য সেদিন রাতে সত্যিই রতন কাকু এলোনা। সন্ধ্যার পর ঝড়ের বেগ বাড়তে লাগল, অন্ধকারে ঘরের বাইরে তখন ঝড়ের প্রচন্ড তাণ্ডব চলছে। তখন ঘরের মধ্যে একা বসে প্রতি মুহূর্তে ভয়ের সঙ্গে লড়াই করতে লাগলাম।

সন্ধ্যার ঝড় –
সূর্যাস্তের পর চারিদিকে গভীর রাত্রের গাঢ় অন্ধকার গড়িয়া পড়লো সঙ্গে সঙ্গে বাতাসের বেগো বাড়তে লাগলো। ঘরে গাছ গুলো সো সো শব্দ করে সেই বাতাসের সঙ্গে যুদ্ধ করতে শুরু করলো টিকে থাকার জন্য। তারপর শুরু হলো মুসল ধারে বৃষ্টি।

দুর্যোগের রাত্রে আমার ভয় ক্রমাগত বেড়েই চলেছে, সঙ্গে সঙ্গে ঝড় ও বৃস্টির বেগেও পাল্লা দিয়ে বেরে চলেছে। কিছু শোনা যায়না কিছু দেখা যায়না। ঝড়ের প্রচন্ড তাণ্ডবে যেনো পৃথিবী দুলে উঠেছে। কেবল ঘরের গর্জন আর মধ্যে মধ্যে বজ্র পাতের শব্দ। অন্ধকারের এমন ভয়াল রূপ আমি আগে কখনো দেখিনি। তার পরবর্তী সময়ের অন্ধকারের বর্ননার ভাষা আমার নেই।

অধিক রাতের ঝড় –
ঝড়ের বেগ আরো বাড়তে লাগলো, ভাবলাম এবার বুঝি পৃথিবীর অন্তিম লগ্ন উপস্থিত আর কয়েক মুহূর্তে মধ্যেই এক ধ্বংসের অতলে তলিয়ে যাবে। দরজা জানালা ঝড়ের ধাক্কা অনুভব করছি। এক সময়ে হঠাৎ একটি জানালার পাল্লা খুলে গেল সঙ্গে সঙ্গে ঘরের ভিতরের সমস্ত কিছু ভিজে ও উড়ে গিয়ে তচনত হয়ে গেলো। জানালা বন্ধ করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করতে লাগলাম, যেনো ঝড়ের সঙ্গে পাঞ্জা লড়াই করছি।

জানালা বন্ধ করলাম তো ওদিকে দরজা স শব্দে খুলে গেলো। একজন কোনদিক সামলাই ? দরজাটা বন্ধ করে শক্ত করে খিল এটে দিলাম কিন্তু সমস্ত ঘর জলাময় হয়েগেছে। বৃষ্টি জলে আমিও ভিজে একাকার।

ঝড়ের নতুন অভিজ্ঞতা –

এখন শীত করেছে। খোলা জানালা ও দরজার ভিতর দিয়ে ঝড়ের যে ভয়ানক রুপ দেখেছিলাম তাতে আমার অন্তর আত্মা শুকিয়ে গিয়াছিল। বাইরের ঝড় সামনে চলেছে, এমন সময় বাইরে দিক থেকে করাঘাত শুনে মনে করলাম রতন কাকু বুঝে এসেছে। কিন্তু রতন কাকু না হয় যদি অন্য কেউ হয় ? প্রথমে দরজা খুলবো কি খুলবেনা ভেবে পেলামনা।

বাইরে বহু মানুষের আর্ত কন্ঠের চিৎকার শুনে ব্যাস্ত হয়ে ছুটে গিয়ে দরজা খুললাম। সঙ্গে সঙ্গে ঝড়ের বেগে ঘরের ভিতরে ছিটকে এসে ঢুকলো কুড়ি পঁচিশটি জলে ভেজা অসহায় মানুষ। এরা আমার একটু দূরে বস্তির কুড়ে ঘর গুলোতে বাস করে। ঝড়ের তান্ডব এ তখন তাদের উড়িয়ে নিয়া গেছে।

তখন নিরুপায় হয়ে নিরাশ্রয় মানুষ গুলি আশ্রয়ের প্রত্যাশায় ঝড় ও অন্ধকারের ভিতর দিয়ে আমার ঘরের দিকে ছুটে এসেছে। এই ভাবেই সারারাত না ঘুমিয়ে বসে বসেই কেটে গেলো।

সকালের পরিবেশ ও নতুন অভিজ্ঞতা –

সারারাত এই ভাবে কাটলো তার পর সকাল হলো, সকালে রতন কাকু এলো এবং জানালো অত্যাধিক বৃষ্টি ও ঝড়ের কারণে উনি ওনার বাড়ি ছেড়ে আমার কাছে আস্তে পারেননি। অন্যদিকে পাশের বাড়ির মন্টু নামের জটি ঠাকুমার নাতিটা ঘরের চাল পরে মারা গিয়েছে। অনেকেই তার বাড়ির সামনে জড়ো হয়েছে ।

প্রায় ধংস প্রায় বাড়ি গুলো উদ্ধার শুরু হয়েছে। সকাল পেরিয়ে আসতে আসতে রোদ বেরোল। এ জন্য এক অন্য পৃথিবী বাইরের সমস্ত কিছু অগোছালো এলোমেলো| দেখে মনে হয় হয়তো কোনো দানব এসে পৃথিবীর সাজানো গোছানো ব্যাপারটা নষ্ট করে দিয়েছে।

সকাল নয়টার পর আমি আমার গ্রাম ঘুরে দেখলাম এ যেনো এক অন্য গ্রাম অন্য পরিবেশ| ইতি মধ্যে আমার বাবা মা মামার বাড়ি থেকে চলে এলো। এখন আমার মনে অনেকটাই সাহস ফিরে এসেছে। আজ আমার বাংলা পরীক্ষা। তাই স্কুলের উদ্দেশে রওনা হলাম।

এটি আমার জীবনের এক সরণিও ঘটনা। সারাজীবন এই রতের কথা আমি ভুলতে পারবোনা। এই ঝড়ের রাতের অভিজ্ঞতা আমার মনের গভীরে চিরকাল বেচেঁ থাকবে।

2. তোমার জীবনের একটি স্মরণীয় ঘটনা রচনা

ভূমিকাঃ-

মানুষের জীবন হলো সুখ ও দুঃখের স্মৃতিময় ভান্ডার এর স্মৃতিগুলোর মধ্যে কোনটি অধিক স্মরণীয় তা বিশেষ পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে। এখন আমার হৃদয়ে যে স্মৃতির ঢেউ আছে পড়ছে। তা পূর্ব মেদিনীপুরের পতি পরিচিত দিঘার সমুদ্র সৈকতের কারণ সমুদ্রের প্রতি আমার প্রথম ভালবাসার সূচনা এখানেই হয়েছিল।

পরিবেশঃ-

দীঘায় পদার্পণ মাত্রই নীল সমুদ্রের দর্শন প্রায় অসম্ভব এর কারণ সমুদ্রের পান্থ পর্যন্ত পদ্মা সাজিয়ে বসেছে প্রসারিরা সামুদ্রিক মাছের মতই ঠিক ঠিক করছে মানুষ ফেরিওয়ালার হাক ডগ কলকাতার গলি কেউ যেন হার মানিয়ে দেয় এর সঙ্গে আছে পাহারা রত পুলিশকর্মীরা কিছুক্ষণ পরে অবশ্য পৌঁছে গেলাম সমুদ্র তীরে সেখানে অনন্ত জলরাশি নীল আকাশের সঙ্গে মিলেমিশে যেন একাকার

অনুভূতিঃ-

সকালে সমুদ্র স্নানের পর পাথর ছেড়ে হোটেলের বারান্দা থেকে পড়ন্ত দুপুরে সাগরের সঙ্গে দ্বিতীয় সাক্ষাৎকার ঘটলো মাছ ধরার জন্য নেমে পড়েছে আবাল বৃদ্ধ বনিতা বিশেষ করে মহিলারা মাছ সংগ্রেসে ব্যস্ত সবকিছু তুচ্ছ করে সমুদ্রের নির্ভর করে প্রবেশ করছে । এক যুবক বারবার চাঁদ সরিয়ে থাকার ঝিনুক সংগ্রহে বেস্ত সকালের পরিবেশ পরিস্থিতি বর্ণর ূপ একেবারে বদলে গিয়েছে

বালিয়াড়িতে বিকেলঃ-

সমুদ্রের কাছে থেকে বাঙালি পর্যটক দিবানিদ্রা দেবে হোটেলের নরম বিছানায় তাই কখনো হয় সুতরাং পড়ন্ত বিকেলে রোদের রঙিন আভা খানে সমুদ্রের জলে কিভাবে লীন হয় সেই দৃশ্য দেখার জন্য সমুদ্র তীরে উপস্থিত হলাম সমুদ্রের কিনারা ধরে এগিয়ে চললাম পূর্বাধি মুখে পৌঁছালাম সেখানে সেখানকার নাম জিজ্ঞাসা করে জানলাম নিউ দীঘা

সন্ধ্যার অভিজ্ঞতাঃ-

পূর্ণিমার সমুদ্রের দিকে চেয়ে চেয়ে মনে হল কে যেন সমুদ্রের নীল জলে আলোকবর্তিকা জ্বালিয়ে রেখেছে মাঝে মাঝে খন্ড খন্ড সাদা মেঘ জ্যোৎস্না যেন ডিঙ্গের রূপ লাভ করেছে প্রহার আরওতো পুলিশ জানিয়েছে এখন সমুদ্র সৈকতে থাকা বিপদজনক রবীন্দ্রনাথের ক্ষতি তো পাষান গল্পে স্বপ্ন ভঙ্গকারী মেহের আলীর অতর্কিত সংলাপ তফাৎ চাও তফাৎ চাও সব ঝুট হে

ভূমিকাঃ-

মানুষের জীবন হলো সুখ ও দুঃখের স্মৃতিময় ভান্ডার এর স্মৃতিগুলোর মধ্যে কোনটি অধিক স্মরণীয় তা বিশেষ পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে। এখন আমার হৃদয়ে যে স্মৃতির ঢেউ আছে পড়ছে। তা পূর্ব মেদিনীপুরের পতি পরিচিত দিঘার সমুদ্র সৈকতের কারণ সমুদ্রের প্রতি আমার প্রথম ভালবাসার সূচনা এখানেই হয়েছিল।

পরিবেশঃ-

দীঘায় পদার্পণ মাত্রই নীল সমুদ্রের দর্শন প্রায় অসম্ভব এর কারণ সমুদ্রের পান্থ পর্যন্ত পদ্মা সাজিয়ে বসেছে প্রসারিরা সামুদ্রিক মাছের মতই ঠিক ঠিক করছে মানুষ ফেরিওয়ালার হাক ডগ কলকাতার গলি কেউ যেন হার মানিয়ে দেয় এর সঙ্গে আছে পাহারা রত পুলিশকর্মীরা কিছুক্ষণ পরে অবশ্য পৌঁছে গেলাম সমুদ্র তীরে সেখানে অনন্ত জলরাশি নীল আকাশের সঙ্গে মিলেমিশে যেন একাকার

অনুভূতিঃ-

সকালে সমুদ্র স্নানের পর পাথর ছেড়ে হোটেলের বারান্দা থেকে পড়ন্ত দুপুরে সাগরের সঙ্গে দ্বিতীয় সাক্ষাৎকার ঘটলো মাছ ধরার জন্য নেমে পড়েছে আবাল বৃদ্ধ বনিতা বিশেষ করে মহিলারা মাছ সংগ্রেসে ব্যস্ত সবকিছু তুচ্ছ করে সমুদ্রের নির্ভর করে প্রবেশ করছে । এক যুবক বারবার চাঁদ সরিয়ে থাকার ঝিনুক সংগ্রহে বেস্ত সকালের পরিবেশ পরিস্থিতি বর্ণর ূপ একেবারে বদলে গিয়েছে

বালিয়াড়িতে বিকেলঃ-

সমুদ্রের কাছে থেকে বাঙালি পর্যটক দিবানিদ্রা দেবে হোটেলের নরম বিছানায় তাই কখনো হয় সুতরাং পড়ন্ত বিকেলে রোদের রঙিন আভা খানে সমুদ্রের জলে কিভাবে লীন হয় সেই দৃশ্য দেখার জন্য সমুদ্র তীরে উপস্থিত হলাম সমুদ্রের কিনারা ধরে এগিয়ে চললাম পূর্বাধি মুখে পৌঁছালাম সেখানে সেখানকার নাম জিজ্ঞাসা করে জানলাম নিউ দীঘা

সন্ধ্যার অভিজ্ঞতাঃ-

পূর্ণিমার সমুদ্রের দিকে চেয়ে চেয়ে মনে হল কে যেন সমুদ্রের নীল জলে আলোকবর্তিকা জ্বালিয়ে রেখেছে মাঝে মাঝে খন্ড খন্ড সাদা মেঘ জ্যোৎস্না যেন ডিঙ্গের রূপ লাভ করেছে প্রহার আরওতো পুলিশ জানিয়েছে এখন সমুদ্র সৈকতে থাকা বিপদজনক রবীন্দ্রনাথের ক্ষতি তো পাষান গল্পে স্বপ্ন ভঙ্গকারী মেহের আলীর অতর্কিত সংলাপ তফাৎ চাও তফাৎ চাও সব ঝুট হে

উপসংহারঃ-

সমুদ্রের সেই দৃশ্য আমার জীবনের একটি স্মরণীয় অভিজ্ঞতা কারণ সেই প্রথম আমি অনন্ত বিশালত্বকে প্রত্যক্ষ করলাম সেই বিপুলতার মাঝে আমি উপলব্ধি করেছিলাম মানুষের অস্তিত্ব এই মহাবিশ্বে কত পুত্র সেই ভোট আমার সমস্ত অহংকে যেন সেদিন করিয়ে দিয়েছিল

বিশেষ কিছু তথ্য ও বিষয় ।

এই রচনা টি তুমি যদি সম্পূর্ণ লিখে দিয়ে আসতে পারো তবে আসা করা যায় তুমি সম্পূর্ণ নম্বর পাবে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক ক্লাসের স্টুডেন্টরা এই রচনাটি লিখতে পারে। এছাড়া নিচু ক্লাসের ছেলেরা এটা লিখতে পারে।

রচনাটি পরে যদি ভালো লাগে এবং তোমার পছন্দ হয় তবে এই ওয়েবসাইট টি তোমার বন্ধুর সঙ্গে share করো। ধন্যবাান্তে মাষ্টারমশাই।

2 thoughts on “তোমার জীবনের একটি স্মরণীয় ঘটনা রচনা”

Leave a Comment